সাশ্রয়ী মূল্যে হজ্জ ও ওমরা পালনের সুবর্ণ সুযোগ গ্রহণ করুন
প্রবাসী বাংলাদেশী হজ্জ যাত্রীদের প্রবাস থেকে হজ্জ করার বিশেষ সুযোগ
২০২৪ সালে অস্ট্রেলিয়া, কানাডা, আমেরিকা, মালয়েশিয়া, দুবাই এবং বিভিন্ন দেশ থেকে প্রায় শতাধিক হাজী আমাদের সাথে পবিত্র হজ্জ পালন করেছেন, সেখানে তাদের বন্ধুবান্ধব ও দায়ী সাথীরাও অংশগ্রহণ করেছেন।
এবারও ২০২৫ সালে যারা হজ্জ পালনে আগ্রহী, পূর্বের খিদমত যাচাই করে যদি আমাদেরকে নির্বাচন করেন,তাহলে খিদমতে একঝাঁক অভিজ্ঞ উলামায়েকেরাম নিয়ে আপনাদের পাশে থাকবো ইন-শা-আল্লাহ।
﷽
لَبَّيْكَ اللَّهُمَّ لَبَّيْكَ لَبَّيْكَ لاَ شَرِيكَ لَكَ لَبَّيْكَ إِنَّ الْحَمْدَ وَالنِّعْمَةَ لَكَ وَالْمُلْكَ لاَ شَرِيكَ لَك
(লাব্বাইক আল্লাহুম্মা লাব্বাইক, লাব্বাইকা লা শারীকা লাকা লাব্বাইক, ইন্নাল হামদা ওয়ান নি‘মাতা লাকা ওয়াল মুল্ক, লা শারীকা লাক)।
‘আমি হাযির, হে আল্লাহ, আমি হাযির। তোমার কোন শরীক নেই, আমি হাযির। নিশ্চয় যাবতীয় প্রশংসা ও নিয়ামত তোমার এবং রাজত্বও, তোমার কোন শরীক নেই।’[1]
উপর্যুক্ত তালবিয়াটিই ইবন উমর রা. রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম থেকে বর্ণনা করেছেন। তিনি আরো বলেন, ‘রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এ-শব্দমালায় আর কিছু যোগ করতেন না।’[2]
পক্ষান্তরে, আবূ হুরায়রা রা. এর বর্ণনা মতে, তালবিয়ায় রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন لَبَّيْكَ إِلهَ اْلَحقِّ لَبَّيْكَ (লাব্বাইকা ইলাহাল হক্কি লাব্বাইক) ‘আমি হাযির, সত্য ইলাহ! আমি হাযির’।[3] বিদায় হজে কোনো কোনো সাহাবী উপর্যুক্ত তালবিয়ার পরে لَبَّيْكَ ذَا الْمَعَارِجِ (লাব্বাইকা যাল মা‘আরিজ) বলেছেন। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তা শুনে কিছু বলেননি।[4] আবার ইবন উমর রা. থেকে বর্ণিত আছে, তিনি বলতেন,[5]
لَبَّيْكَ اللَّهُمَّ لَبَّيْكَ، لَبَّيْكَ وَسَعْدَيْكَ وَالْخَيْرُ بِيَدَيْكَ لَبَّيْكَ وَالرَّغْبَاءُ إِلَيْكَ وَالْعَمَلُ.
(লাব্বাইক আল্লহুম্মা লাব্বাইক, লাব্বাইকা ওয়া সা‘দাইক, ওয়াল খইরু বিইয়াদাইক, লাব্বাইকা ওয়ার রগবাউ ইলাইকা ওয়াল আমল।)
‘আমি হাযির হে আল্লাহ আমি হাযির। আমি হাযির একমাত্র তোমারই সন্তুষ্টিকল্পে। কল্যাণ তোমার হাতে, আমল ও প্রেরণা তোমারই কাছে সমর্পিত।’
[1]. বুখারী : ৫৪৬০।
[2]. বুখারী : ৫৯১৫।
[3]. ইবন মাজাহ্ : ২৯২০।
[4]. মুসনাদে আহমাদ : ১৪৪৪০।
[5]. মুসলিম : ১১৮৪।
[1]. বুখারী : ৫৪৬০।
[2]. বুখারী : ৫৯১৫।
[3]. ইবন মাজাহ্ : ২৯২০।
[4]. মুসনাদে আহমাদ : ১৪৪৪০।
[5]. মুসলিম : ১১৮৪।
